Pages

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

শনিবার, ৩১ মে, ২০১৪

ইন্টারনেটের দাম কমালো বিটিসিএল


ইন্টারনেট প্যাকেজের দাম কমিয়েছে বিটিসিএল, ১ এপ্রিল থেকে ডায়াল-আপ, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট (বিকিউব) সার্ভিস এবং ব্যান্ডউইডথের নতুন এ মূল্য হার কার্যকর হয়েছে।প্রতি মেগাবিট ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ চার্জ মাসিক ৪ হাজার ৮০০ থেকে কমিয়ে ২ হাজার ৮০০ টাকা করা হয়েছ




ভলিউম ভিত্তিক ক্যাটাগরির অ্যাসিমেট্রিক ডিজিটাল সাবস্ক্রাইবার লাইন (এডিএসএল) মডেমের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সার্ভিসের আগের মূল্য হার ঠিক রেখে ডাউনলোড ভলিউম (ডাটা লিমিট) দ্বিগুণ করা হয়েছে। নতুন মূল্য হার অনুযায়ী বিকিউব ভলিউম প্যাকেজের ক্ষেত্রে সুপার সেভার ২৫৬ কেবিপিএস গতি ৪ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ৩০০ টাকায়। আগে এ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ ছিল। স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজের ৫১২ কেবিপিএস গতি ১০ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ৫০০ টাকায়। সুপার প্রিমিয়াম প্যাকেজের আওতায় ১০২৪ কেবিপিএস গতির ২৫ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ১০০০ টাকায়। আগে এ টাকায় ১২ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ ছিল। ভলিউম লিমিটের অতিরিক্ত প্রতি মেগাবিটের জন্য ১০ পয়সা হারে খরচ করতে হবে গ্রাহককে।

আনলিমিটেড ক্যাটাগরির ব্রডব্যান্ড (বিকিউব ইনফিনিটি) সার্ভিসের প্যাকেজগুলোরও নতুন হার নির্ধারণ করা হয়েছে।

এক্ষেত্রে বিকিউব ইনফিনিটি ২৫৬ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ২৫৬ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ৪৫০ টাকা।
বিকিউব ইনফিনিটি ৫১২ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ৫১২ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ৭৫০ টাকা। বিকিউব ইনফিনিটি ১০০০ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ১০২৪ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ১ হাজার ১৫০ টাকা।
বিকিউব ইনফিনিটি ১৫০০ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ১৫০০ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬০০ টাকা।
এক্ষেত্রে ‘বিকিউব ইনফিনিটি ১০০০’ প্যাকেজ ছাড়া অন্যান্য বর্তমান গ্রাহকের ইন্টারনেট স্পিড দ্বিগুণ করে দিয়েছে বিটিসিএল। এছাড়া বিকিউব ইনফিনিটি ১৫০০ প্যাকেজটি নতুন করা হয়েছে।

বিটিসিএল সূত্রে জানা গেছে, সব এডিএসএল (বিকিউব) সার্ভিসই শেয়ারড ভিত্তিক। ভলিউম বেসড ক্যাটাগরির আগের ‘বিকিউব এক্সপ্রেস’ প্যাকেজটিকে ‘বিকিউব ইনফিনিটি-১০০০’ প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

‘বিকিউব ইনফিনিটি ১২৮’ প্যাকেজটি এবং নাইটটাইম ক্যাটাগরির প্যাকেজগুলো বাতিল করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন চার্জ ধরা হয়েছে ১০০ টাকা, সেটআপ ও কনফিগারেশন চার্জ ৩০০ টাকা। আপগ্রেডেশন চার্জের জন্য গ্রাহককে কোনো টাকা দিতে হবে না। তবে ডাউনগ্রেডের ক্ষেত্রে ১৫০ টাকা চার্জ দিতে হবে। এ চার্জ আগে থেকেই প্রযোজ্য ছিল।

সব প্যাকেজ ও সংযোগের ক্ষেত্রে মাসিক চার্জের অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রযোজ্য হবে। বিস্তারিত  বিটিসিএলের ওয়েবসাইট http://www.btcl.gov.bd

শুক্রবার, ৩০ মে, ২০১৪

সংবাদ ঘরে বসে আয়

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই কাজ করে আয় করা যায়। অনেকে এভাবে কাজ করে স্বাবলম্বীও হয়েছেন। তবে কাজে দক্ষতা না থাকলে এ স্বপ্ন দেখা ঠিক নয়। নতুন অনেকেরই এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করা যায়। পাঠকদের জন্য ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই এ বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে লেখা প্রকাশিত হচ্ছে।
সহজে কাজ পেতে১. কেউ কেউ আছেন, যারা ৪-৫টা জবে আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন ১০০টা জবের জন্য আবেদন করেও তা পান না। এটা অনেকটাই নির্ভর করে আপনার কাজের দক্ষতা, আপনার অভিজ্ঞতা ও আপনার কাজের পারিশ্রমিক চাওয়ার ওপর। আপনি যদি কাজে দক্ষ হন এবং যদি কাজের মাধ্যমে বায়ারকে সন্তুষ্ট করতে পারেন তবে আপনি সফল হবেনই। আপনার ইংরেজির দক্ষতা এক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো ফল দিতে পারে। বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি যদি আরও কয়েকটি ভাষা শিখে ফেলতে পারেন তবে তা আপনার কাজের জন্য বাড়তি সুবিধা দিতে পারে। অনলাইন বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করেই এখন আপনি ভাষা শেখার চেষ্টা করতে পারেন। যাঁদের ইংরেজি দুর্বল তারা চর্চা বাড়াতে পারেন।
২. যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে হায়ার করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড থাকতে হয়।
৩. কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত হতে হবে। আপনি অনলাইন উপস্থিতি বাড়াতে ব্লগ লিখতে পারেন। নিজের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এক সময় আপনাকে কাজ খুঁজতে হবে না; বরং বায়াররাই আপনাকে খুঁজে ফিরবে।
৪. কাজ পাবার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। বেশি সময় অনলাইনে থাকতে হবে। বায়ারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ ভালো হতে হবে। আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তবে নিজেকে সচেতন থাকতে হবে এবং নিজের কাজের দাম নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে।
৫.যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেই শর্ত যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে সেসব জবে আবেদন না করাই ভালো। যেমন, Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour অর্থাত্ যাঁদের ফিডব্যাক স্কোর কমপক্ষে ৪.০০ এবং যাঁরা অন্তত ১০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন, তারা এই জবে আবেদন করতে পারবেন।
৬.যাঁরা ওডেস্কে ২-৩টা জব (কাজ) করেছেন, এখন বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেট দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেটে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি ডলার রেটে আবেদন না করাই ভালো।
গুগল, গুগল এবং গুগল
গুগলকে নিজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু বানিয়ে ফেলুন। যেকোনো সফল ফ্রিল্যান্সারকে জিজ্ঞেস করলেই দেখবেন, প্রত্যেকেই বলবে তারা অনেক কিছু গুগল সার্চ করে জেনেছে। বিষয়টি আসলেই সত্যি। যদি কোথাও আটকে যান, তখন গুগল সার্চ করুন। অনলাইনে আপনার সহায়ক অনেক উপকরণ পাবেন।  প্রোফাইল তৈরি থেকে শুরু করে কাজ পাওয়া পর্যন্ত সব কিছুই এখন অনলাইনে পাবেন।
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে সক্রিয় থাকুন। লিংকডইনে তৈরি করুন পেশাদার প্রোফাইল। আপনি ইউটিউব থেকেও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন। অবশ্য একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরুর আগে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা ও উন্নত কনফিগারেশনের কম্পিউটারও প্রয়োজন পড়বে।
নিজেকে সময় দিন
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই দিন-রাত কিছুই মানেন না । ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গেও দেখা করার সুযোগ পান না। এজন্য অনেকেই একা হয়ে পড়েন এবং অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করলেও নিজেকে কিছুটা সময় দিন। বই পড়ুন, বন্ধুদের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটান। ঠিক সময়ে ঘুমান। প্রচুর পানি পান করুন। নিজের কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করে যান। শুধু অর্থ আয়ের পেছনে ছোটার চেয়ে নিজের দক্ষতা বাড়িয়ে নিন আগে। ফ্রিল্যান্সিং করে যাঁরা সফল হয়েছেন তাঁদের পরামর্শ হচ্ছে কাজ না শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসবেন না।

শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৪

Maitre Gims - Ça marche ft. Shin Sekaï

বুধবার, ১২ মার্চ, ২০১৪

ইল্যান্সে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ

বিশ্বের অন্যতম অনলাইন ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সারদের সম্মিলিত আয় ১০০ কোটি ডলার অতিক্রম করেছে। ইল্যান্সের ওয়েবসাইটের ট্রেন্ডস পেজের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সকল ফ্রিল্যান্সার মিলে এই পর্যন্ত এই মার্কেটপ্লেস থেকে ইল্যান্স ডট কম থেকে আয় করেছে ১০৪ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা আয় করেছেন প্রায় ৭৬ লাখ ডলার। আয়ের দিক থেকে ১৭০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে ১৩তম অবস্থানে।বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে অগ্রগতি প্রসঙ্গে ইল্যান্সের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান জানিয়েছেন, উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৩ সালেই নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৮৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০১২ সালে যেখানে ১০ হাজার ৯৬১টি কাজে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার নিয়োগ পেয়েছিলেন, সেখানে ২০১৩ সালে এসে সেই সংখ্যাটি বেড়ে ২২ হাজার ৯৭ হয়েছিল। চলতি বছরেও এগিয়ে যাচ্ছেন দেশের ফ্রিল্যান্সাররা।
বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের এই অগ্রগতির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ অনলাইন মার্কেটপ্লেসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ হওয়ায় বাংলাদেশ মার্কেটের জন্য ইল্যান্সের বেশ কিছু নতুন কার্যক্রম শুরু করেছে। নতুন কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে দেশে ইল্যান্সের অফিস স্থাপন এবং ইল্যান্স এক্সপার্ট চ্যাট সেবা।
ইল্যান্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশে ইল্যান্সের অফিস হওয়ায় ফ্রিল্যান্সাররা তাদের যে কোনো সমস্যার দ্রুত সমাধান পাবেন। ঢাকার ধানমন্ডিতে মমতাজ প্লাজায় চালু হয়েছে ইল্যান্সের নিজস্ব অফিস। এ ছাড়াও ইল্যান্স বাংলাদেশ পেজ থেকেও সাহায্য পাবেন ফ্রিল্যান্সাররা। বিভিন্ন কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের মাঝে যোগাযোগ বাড়াতে ইল্যান্স এক্সপার্ট চ্যাট নামে একটি মাসিক আয়োজন করবে ইল্যান্স।
এ বছর ইল্যান্সের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সাইদুর মামুন খান জানিয়েছেন, গত বছরের মতো এ বছরেও উন্নতির ধারা বজায় রাখতে সব ধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাবে ইল্যান্স। পাশাপাশি দক্ষ ও পেশাদার ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে কাজ করবে।
প্রসঙ্গত, ইল্যান্সে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ৩১ লাখ। বাংলাদেশ থেকে এই সাইটটিতে কাজ করছেন প্রায় ৫৭ হাজার ফ্রিল্যান্সার।

সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সুযোগ

অনলাইনে বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখানোর উদ্যোগ নিয়েছে তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক অনলাইন সংগঠন  ইনফোনেট। এতে ইংরেজিতে দক্ষ যেকেউ ইন্টারনেট সংযুক্ত পিসি থাকলে ঘরে বসে দেশের যেকোনো প্রান্ত  থেকে  কোর্স করার সুযোগ পাবেন।
ইনফোনেটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তরুণদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং ছড়িয়ে দিতেই এই উদ্যোগ। এখানে পেশাদার ফ্রিল্যান্সার কর্তৃক অনলাইনে সরাসরি ট্রেনিং এর পাশাপাশি লেকচার শিট এবং সপ্তাহ শেষে পরীক্ষা ও এবং কোর্স শেষে সনদ দেওয়া হবে।
ওয়েব ও গ্রাফিকস ডিজাইন, ওয়ার্ড প্রেস, এসইও, ই-মেইল মার্কেটিং এবং আর্টিকেল রাইটিং এর উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।  এছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ই-বুক  ও পেনড্রাইভের মাধ্যমে কিংবা ওয়েবসাইট থেকে ফ্রি  ভিডিও  টিউটোরিয়াল দেখার সুযোগ থাকবে। এখানে কোর্স করার পর মেধাবী শিক্ষার্থীরা চাইলে এই সংগঠনে  কাজ করার সুযোগ পাবেন।
প্রতিটি  ব্যাচে শুধুমাত্র ১০০ জন অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। ক্লাস হবে সপ্তাহে ৩ দিন, ১ থেকে দেড় ঘণ্টা।  মোট ৪৫ দিনের কোর্স। ডে শিফট এবং মর্নিং শিফট থাকায় সবার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
অনলাইনে টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে সরাসরি স্ক্রিন শেয়ার করে শেখানো হবে। এতে ওয়েব ক্যাম থাকার প্রয়োজন নেই।
কোর্সে অংশ নিতে যোগ দিতে যেতে হবে- https://www.facebook.com/groups/infonetbd/
বিস্তারিত জানা যাবে  www.infonetbd.org এই ওয়েবসাইটে।

এগিয়ে যাচ্ছেন দেশি ফ্রিল্যান্সাররা

অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অর্থ আয়ের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছেন দেশের ফ্রিল্যান্সাররা। অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ফ্রিল্যান্সারদের ২০১২ সাল থেকে ২০১৩ সালে কাজ অনলাইন মার্কেপ্লেসে কাজ পাওয়ার হার ১০২ ভাগ বেড়েছে।  ২০১৩ সালে সর্বমোট ২২,০৯৭ টি কাজে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন, যেখানে ২০১২ সালে এই সংখ্যাটি ছিল মাত্র ১০,৯৬১টি।
বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে
জানিয়েছেন, ফ্রিল্যান্সার মার্কেটে দারুণ অগ্রগতি হয়েছে দেশের ফ্রিল্যান্সারদের। কাজ পাওয়ার পাশাপাশি আয়ের দিকে থেকেও এগিয়েছেন দেশি ফ্রিল্যান্সাররা।
সাইদুর মামুন খান দাবি করেছেন, ২০১২ সালে ইল্যান্স ডট কমে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আয় ছিল প্রায় ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার কাছাকাছি। ২০১৩ সালে এসে এদেশের ফ্রিল্যান্সাররা মোট আয় করেছে প্রায় ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার কাছাকাছি।  ২০১৪ সালে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা আরও ভালো করবেন বলে আশাবাদী তিনি।
ইল্যান্স ডট কমে সাধারণত দুইভাবে বিভিন্ন দেশের র‍্যাঙ্ক ঠিক করা হয়। একটি হচ্ছে আয়ের উপর ভিত্তি করে এবং আরেকটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার সংখ্যার ভিত্তিতে।
ইল্যান্সের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ ১৭০টি দেশের মধ্যে ৭ নম্বর অবস্থানে আছে। আর আয়ের দিক দিয়ে আছে ১৩ নম্বর অবস্থানে। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের শুরুতে আয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশ ছিল ১৪ নম্বর অবস্থানে।
সাইদুর মামুন খান জানিয়েছেন, গত বছর দারুণভাবে কাজ করার মাধ্যমে দেশের ফ্রিল্যান্সাররা অস্ট্রেলিয়াকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশকে ১৩তম অবস্থানে নিয়ে এসেছেন। বাংলাদেশে বর্তমানে ইল্যান্সে রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সার আছে প্রায় ৫৬ হাজার, যার মধ্যে প্রায় ২৬ হাজার ফ্রিল্যান্সার ইল্যান্সে যোগ দিয়েছেন ২০১৩ সালে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতা ও দক্ষদের সম্পর্কে সাইদুর আরও জানান, অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে ২০১৩ সালের একজন সফল ফ্রিল্যানসার শরিফ মোহাম্মদ শাহজাহান। ৩৬ বছর বয়সী শরিফ কয়েক বছর আগে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে নিজের এলাকা সাভারে একটি ফটোগ্রাফি স্টুডিও চালাতেন। তাঁর ছবি সম্পাদনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এখন নিজেকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং উদ্যোক্তা হিসেবে ১২ জনের একটি দল নিয়ে কাজ নিয়মিত কাজ করছেন।

আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার টিপস

ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করছেন, আবার অনেকে নতুন করে শুরু করতে যাচ্ছেন। অনলাইনে সহজে আউটসোর্সিংয়ের কাজ পেতে কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই চলে। নিচে সে রকম কিছু কৌশল দেওয়া হলো।
 অনেকেই যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ ১০০টা আবেদন করেও জব পান না। এটা নির্ভর করে আপনি কত কম মূল্যে (রেটে) আবেদন করেছেন তার ওপর।
 যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে (ফ্রিল্যান্সার) ভাড়া বা হায়ার করতে হলে তার পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড থাকতে হয়।
 কোনো একটা জব পোস্ট করার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো।
 আপনি যত বেশি সময় অনলাইনে (ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে) থাকবেন ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ কিছু কিছু কাজ আছে, যেগুলো পোস্ট করার এক-দুই ঘণ্টার মধ্যেই সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া; আবার হঠাৎ করে কোনো ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন। যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গে তার প্রত্যুত্তর দিতে পারেন।
 মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেখবেন প্রতি মিনিটে নতুন নতুন জব পোস্ট করা হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব জবে কোনো কনট্রাক্টরের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো। কারণ বায়ার যদি এদের মধ্য পছন্দের কনট্রাক্টর পেয়ে যায় তাহলে আর অন্য কনট্রাক্টরের প্রোফাইল চেক করে দেখবে না।
 যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে আবেদন না করাই ভালো।
 যাঁরা ওডেস্কে দুই-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি মূল্য হারে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলারে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি রেটে আবেদন না করাই ভালো।

বইটি ফ্রিল্যান্সারদের জন্য

হতে চাইলে সফল ফ্রিল্যান্সার লেখক: পার্থ সারথি কর দাম: ২০০ টাকা পৃষ্ঠা: ১৪৩ প্রকাশক: তাম্রলিপি, ঢাকা
বর্তমানে ইন্টারনেট-ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং কাজ সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। বিষয়টাকে গুরুত্ব দিয়ে অনেকেই পেশা হিসাবে বেছে নিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিং। আবার পছন্দের কাজটি বেছে নিয়ে অনেকে আয়ও করছেন।
মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার) হিসেবে অনেকেই আউটসোর্সিং খাতে কাজ শুরু করতে চান।শুরুর জন্য প্রাথমিক চিন্তাভাবনা, কীভাবে কাজ শিখবেন, কীভাবে নিজের পোর্টফোলিও তৈরি করবেন—এসব বিষয় নিয়ে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়েছে হতে চাইলে সফল ফ্রিল্যান্সার বইটি। লিখেছেন পার্থ সারথি কর।
কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, নিবন্ধ লেখা, গ্রাফিক ডিজাইন, এসইও—বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বইটি সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া আছে কীভাবে অনলাইন মাকের্টপ্লেসে কাজ শুরু করবেন ইত্যাদি। যেসব বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়, সেসব বিষয়ের সঙ্গে সফল একজন ফ্রিল্যান্সারের কথাও যুক্ত আছে বইটিতে। তাঁদের অভিজ্ঞতার কথার পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শও রয়েছে। অনেকের ধারণা, ফ্রিল্যান্সিং যাঁরা করেন, তাঁরা মনে হয় দিন-রাত লেগেই থাকেন। আসলে কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। বইটির ১২৩ নম্বর পৃষ্ঠায় ফ্রিল্যান্সিং করার পাশাপাশি কীভাবে পরিবার ও বন্ধুবান্ধবকে সময় দেবেন, এর বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। বইটির ভালো দিক হলো এতে বিভিন্ন বিষয়ের সফল ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ধারা তুলে ধরা হয়েছে।
নতুন যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য বইটি খুব উপকারী হবে।

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

ETV Bangladesh Election Jal Vote News 6 January 2014 Bangladesh News