Pages

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

শনিবার, ৩১ মে, ২০১৪

ইন্টারনেটের দাম কমালো বিটিসিএল


ইন্টারনেট প্যাকেজের দাম কমিয়েছে বিটিসিএল, ১ এপ্রিল থেকে ডায়াল-আপ, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট (বিকিউব) সার্ভিস এবং ব্যান্ডউইডথের নতুন এ মূল্য হার কার্যকর হয়েছে।প্রতি মেগাবিট ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ চার্জ মাসিক ৪ হাজার ৮০০ থেকে কমিয়ে ২ হাজার ৮০০ টাকা করা হয়েছ




ভলিউম ভিত্তিক ক্যাটাগরির অ্যাসিমেট্রিক ডিজিটাল সাবস্ক্রাইবার লাইন (এডিএসএল) মডেমের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সার্ভিসের আগের মূল্য হার ঠিক রেখে ডাউনলোড ভলিউম (ডাটা লিমিট) দ্বিগুণ করা হয়েছে। নতুন মূল্য হার অনুযায়ী বিকিউব ভলিউম প্যাকেজের ক্ষেত্রে সুপার সেভার ২৫৬ কেবিপিএস গতি ৪ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ৩০০ টাকায়। আগে এ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ ছিল। স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজের ৫১২ কেবিপিএস গতি ১০ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ৫০০ টাকায়। সুপার প্রিমিয়াম প্যাকেজের আওতায় ১০২৪ কেবিপিএস গতির ২৫ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ১০০০ টাকায়। আগে এ টাকায় ১২ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ ছিল। ভলিউম লিমিটের অতিরিক্ত প্রতি মেগাবিটের জন্য ১০ পয়সা হারে খরচ করতে হবে গ্রাহককে।

আনলিমিটেড ক্যাটাগরির ব্রডব্যান্ড (বিকিউব ইনফিনিটি) সার্ভিসের প্যাকেজগুলোরও নতুন হার নির্ধারণ করা হয়েছে।

এক্ষেত্রে বিকিউব ইনফিনিটি ২৫৬ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ২৫৬ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ৪৫০ টাকা।
বিকিউব ইনফিনিটি ৫১২ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ৫১২ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ৭৫০ টাকা। বিকিউব ইনফিনিটি ১০০০ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ১০২৪ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ হবে ১ হাজার ১৫০ টাকা।
বিকিউব ইনফিনিটি ১৫০০ প্যাকেজের সর্বোচ্চ গতি হবে ১৫০০ কেবিপিএস। এ সার্ভিসের মাসিক চার্জ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬০০ টাকা।
এক্ষেত্রে ‘বিকিউব ইনফিনিটি ১০০০’ প্যাকেজ ছাড়া অন্যান্য বর্তমান গ্রাহকের ইন্টারনেট স্পিড দ্বিগুণ করে দিয়েছে বিটিসিএল। এছাড়া বিকিউব ইনফিনিটি ১৫০০ প্যাকেজটি নতুন করা হয়েছে।

বিটিসিএল সূত্রে জানা গেছে, সব এডিএসএল (বিকিউব) সার্ভিসই শেয়ারড ভিত্তিক। ভলিউম বেসড ক্যাটাগরির আগের ‘বিকিউব এক্সপ্রেস’ প্যাকেজটিকে ‘বিকিউব ইনফিনিটি-১০০০’ প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

‘বিকিউব ইনফিনিটি ১২৮’ প্যাকেজটি এবং নাইটটাইম ক্যাটাগরির প্যাকেজগুলো বাতিল করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন চার্জ ধরা হয়েছে ১০০ টাকা, সেটআপ ও কনফিগারেশন চার্জ ৩০০ টাকা। আপগ্রেডেশন চার্জের জন্য গ্রাহককে কোনো টাকা দিতে হবে না। তবে ডাউনগ্রেডের ক্ষেত্রে ১৫০ টাকা চার্জ দিতে হবে। এ চার্জ আগে থেকেই প্রযোজ্য ছিল।

সব প্যাকেজ ও সংযোগের ক্ষেত্রে মাসিক চার্জের অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রযোজ্য হবে। বিস্তারিত  বিটিসিএলের ওয়েবসাইট http://www.btcl.gov.bd

শুক্রবার, ৩০ মে, ২০১৪

সংবাদ ঘরে বসে আয়

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই কাজ করে আয় করা যায়। অনেকে এভাবে কাজ করে স্বাবলম্বীও হয়েছেন। তবে কাজে দক্ষতা না থাকলে এ স্বপ্ন দেখা ঠিক নয়। নতুন অনেকেরই এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করা যায়। পাঠকদের জন্য ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই এ বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে লেখা প্রকাশিত হচ্ছে।
সহজে কাজ পেতে১. কেউ কেউ আছেন, যারা ৪-৫টা জবে আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন ১০০টা জবের জন্য আবেদন করেও তা পান না। এটা অনেকটাই নির্ভর করে আপনার কাজের দক্ষতা, আপনার অভিজ্ঞতা ও আপনার কাজের পারিশ্রমিক চাওয়ার ওপর। আপনি যদি কাজে দক্ষ হন এবং যদি কাজের মাধ্যমে বায়ারকে সন্তুষ্ট করতে পারেন তবে আপনি সফল হবেনই। আপনার ইংরেজির দক্ষতা এক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো ফল দিতে পারে। বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি যদি আরও কয়েকটি ভাষা শিখে ফেলতে পারেন তবে তা আপনার কাজের জন্য বাড়তি সুবিধা দিতে পারে। অনলাইন বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করেই এখন আপনি ভাষা শেখার চেষ্টা করতে পারেন। যাঁদের ইংরেজি দুর্বল তারা চর্চা বাড়াতে পারেন।
২. যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে হায়ার করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড থাকতে হয়।
৩. কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত হতে হবে। আপনি অনলাইন উপস্থিতি বাড়াতে ব্লগ লিখতে পারেন। নিজের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এক সময় আপনাকে কাজ খুঁজতে হবে না; বরং বায়াররাই আপনাকে খুঁজে ফিরবে।
৪. কাজ পাবার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। বেশি সময় অনলাইনে থাকতে হবে। বায়ারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ ভালো হতে হবে। আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তবে নিজেকে সচেতন থাকতে হবে এবং নিজের কাজের দাম নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে।
৫.যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেই শর্ত যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে সেসব জবে আবেদন না করাই ভালো। যেমন, Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour অর্থাত্ যাঁদের ফিডব্যাক স্কোর কমপক্ষে ৪.০০ এবং যাঁরা অন্তত ১০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন, তারা এই জবে আবেদন করতে পারবেন।
৬.যাঁরা ওডেস্কে ২-৩টা জব (কাজ) করেছেন, এখন বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেট দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেটে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি ডলার রেটে আবেদন না করাই ভালো।
গুগল, গুগল এবং গুগল
গুগলকে নিজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু বানিয়ে ফেলুন। যেকোনো সফল ফ্রিল্যান্সারকে জিজ্ঞেস করলেই দেখবেন, প্রত্যেকেই বলবে তারা অনেক কিছু গুগল সার্চ করে জেনেছে। বিষয়টি আসলেই সত্যি। যদি কোথাও আটকে যান, তখন গুগল সার্চ করুন। অনলাইনে আপনার সহায়ক অনেক উপকরণ পাবেন।  প্রোফাইল তৈরি থেকে শুরু করে কাজ পাওয়া পর্যন্ত সব কিছুই এখন অনলাইনে পাবেন।
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে সক্রিয় থাকুন। লিংকডইনে তৈরি করুন পেশাদার প্রোফাইল। আপনি ইউটিউব থেকেও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন। অবশ্য একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরুর আগে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা ও উন্নত কনফিগারেশনের কম্পিউটারও প্রয়োজন পড়বে।
নিজেকে সময় দিন
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই দিন-রাত কিছুই মানেন না । ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গেও দেখা করার সুযোগ পান না। এজন্য অনেকেই একা হয়ে পড়েন এবং অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করলেও নিজেকে কিছুটা সময় দিন। বই পড়ুন, বন্ধুদের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটান। ঠিক সময়ে ঘুমান। প্রচুর পানি পান করুন। নিজের কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করে যান। শুধু অর্থ আয়ের পেছনে ছোটার চেয়ে নিজের দক্ষতা বাড়িয়ে নিন আগে। ফ্রিল্যান্সিং করে যাঁরা সফল হয়েছেন তাঁদের পরামর্শ হচ্ছে কাজ না শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসবেন না।