Pages

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

এগিয়ে যাচ্ছেন দেশি ফ্রিল্যান্সাররা

অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অর্থ আয়ের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছেন দেশের ফ্রিল্যান্সাররা। অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ফ্রিল্যান্সারদের ২০১২ সাল থেকে ২০১৩ সালে কাজ অনলাইন মার্কেপ্লেসে কাজ পাওয়ার হার ১০২ ভাগ বেড়েছে।  ২০১৩ সালে সর্বমোট ২২,০৯৭ টি কাজে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন, যেখানে ২০১২ সালে এই সংখ্যাটি ছিল মাত্র ১০,৯৬১টি।
বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে
জানিয়েছেন, ফ্রিল্যান্সার মার্কেটে দারুণ অগ্রগতি হয়েছে দেশের ফ্রিল্যান্সারদের। কাজ পাওয়ার পাশাপাশি আয়ের দিকে থেকেও এগিয়েছেন দেশি ফ্রিল্যান্সাররা।
সাইদুর মামুন খান দাবি করেছেন, ২০১২ সালে ইল্যান্স ডট কমে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের আয় ছিল প্রায় ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার কাছাকাছি। ২০১৩ সালে এসে এদেশের ফ্রিল্যান্সাররা মোট আয় করেছে প্রায় ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকার কাছাকাছি।  ২০১৪ সালে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা আরও ভালো করবেন বলে আশাবাদী তিনি।
ইল্যান্স ডট কমে সাধারণত দুইভাবে বিভিন্ন দেশের র‍্যাঙ্ক ঠিক করা হয়। একটি হচ্ছে আয়ের উপর ভিত্তি করে এবং আরেকটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার সংখ্যার ভিত্তিতে।
ইল্যান্সের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ ১৭০টি দেশের মধ্যে ৭ নম্বর অবস্থানে আছে। আর আয়ের দিক দিয়ে আছে ১৩ নম্বর অবস্থানে। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের শুরুতে আয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশ ছিল ১৪ নম্বর অবস্থানে।
সাইদুর মামুন খান জানিয়েছেন, গত বছর দারুণভাবে কাজ করার মাধ্যমে দেশের ফ্রিল্যান্সাররা অস্ট্রেলিয়াকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশকে ১৩তম অবস্থানে নিয়ে এসেছেন। বাংলাদেশে বর্তমানে ইল্যান্সে রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সার আছে প্রায় ৫৬ হাজার, যার মধ্যে প্রায় ২৬ হাজার ফ্রিল্যান্সার ইল্যান্সে যোগ দিয়েছেন ২০১৩ সালে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতা ও দক্ষদের সম্পর্কে সাইদুর আরও জানান, অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্সে ২০১৩ সালের একজন সফল ফ্রিল্যানসার শরিফ মোহাম্মদ শাহজাহান। ৩৬ বছর বয়সী শরিফ কয়েক বছর আগে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে নিজের এলাকা সাভারে একটি ফটোগ্রাফি স্টুডিও চালাতেন। তাঁর ছবি সম্পাদনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এখন নিজেকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং উদ্যোক্তা হিসেবে ১২ জনের একটি দল নিয়ে কাজ নিয়মিত কাজ করছেন।

আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার টিপস

ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করছেন, আবার অনেকে নতুন করে শুরু করতে যাচ্ছেন। অনলাইনে সহজে আউটসোর্সিংয়ের কাজ পেতে কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই চলে। নিচে সে রকম কিছু কৌশল দেওয়া হলো।
 অনেকেই যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ ১০০টা আবেদন করেও জব পান না। এটা নির্ভর করে আপনি কত কম মূল্যে (রেটে) আবেদন করেছেন তার ওপর।
 যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে (ফ্রিল্যান্সার) ভাড়া বা হায়ার করতে হলে তার পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড থাকতে হয়।
 কোনো একটা জব পোস্ট করার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করবেন ততই ভালো।
 আপনি যত বেশি সময় অনলাইনে (ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে) থাকবেন ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ কিছু কিছু কাজ আছে, যেগুলো পোস্ট করার এক-দুই ঘণ্টার মধ্যেই সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া; আবার হঠাৎ করে কোনো ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন। যাতে বায়ার আপনাকে কোনো বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গে তার প্রত্যুত্তর দিতে পারেন।
 মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেখবেন প্রতি মিনিটে নতুন নতুন জব পোস্ট করা হচ্ছে, সেগুলোতে আবেদন করুন। যেসব জবে কোনো কনট্রাক্টরের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো। কারণ বায়ার যদি এদের মধ্য পছন্দের কনট্রাক্টর পেয়ে যায় তাহলে আর অন্য কনট্রাক্টরের প্রোফাইল চেক করে দেখবে না।
 যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে আবেদন না করাই ভালো।
 যাঁরা ওডেস্কে দুই-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি মূল্য হারে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলারে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি রেটে আবেদন না করাই ভালো।

বইটি ফ্রিল্যান্সারদের জন্য

হতে চাইলে সফল ফ্রিল্যান্সার লেখক: পার্থ সারথি কর দাম: ২০০ টাকা পৃষ্ঠা: ১৪৩ প্রকাশক: তাম্রলিপি, ঢাকা
বর্তমানে ইন্টারনেট-ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং কাজ সারা বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। বিষয়টাকে গুরুত্ব দিয়ে অনেকেই পেশা হিসাবে বেছে নিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিং। আবার পছন্দের কাজটি বেছে নিয়ে অনেকে আয়ও করছেন।
মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার) হিসেবে অনেকেই আউটসোর্সিং খাতে কাজ শুরু করতে চান।শুরুর জন্য প্রাথমিক চিন্তাভাবনা, কীভাবে কাজ শিখবেন, কীভাবে নিজের পোর্টফোলিও তৈরি করবেন—এসব বিষয় নিয়ে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়েছে হতে চাইলে সফল ফ্রিল্যান্সার বইটি। লিখেছেন পার্থ সারথি কর।
কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, নিবন্ধ লেখা, গ্রাফিক ডিজাইন, এসইও—বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বইটি সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া আছে কীভাবে অনলাইন মাকের্টপ্লেসে কাজ শুরু করবেন ইত্যাদি। যেসব বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়, সেসব বিষয়ের সঙ্গে সফল একজন ফ্রিল্যান্সারের কথাও যুক্ত আছে বইটিতে। তাঁদের অভিজ্ঞতার কথার পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শও রয়েছে। অনেকের ধারণা, ফ্রিল্যান্সিং যাঁরা করেন, তাঁরা মনে হয় দিন-রাত লেগেই থাকেন। আসলে কথাটি পুরোপুরি সত্য নয়। বইটির ১২৩ নম্বর পৃষ্ঠায় ফ্রিল্যান্সিং করার পাশাপাশি কীভাবে পরিবার ও বন্ধুবান্ধবকে সময় দেবেন, এর বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। বইটির ভালো দিক হলো এতে বিভিন্ন বিষয়ের সফল ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ধারা তুলে ধরা হয়েছে।
নতুন যাঁরা ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী, তাঁদের জন্য বইটি খুব উপকারী হবে।

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

ETV Bangladesh Election Jal Vote News 6 January 2014 Bangladesh News

মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৩

ফ্রিল্যান্সিং এর ৭ কাহন: গুগল অ্যাডসেন্সের অর্থ সরাসরি ব্যাংকে

ফ্রিল্যান্সিং এর ৭ কাহন: গুগল অ্যাডসেন্সের অর্থ সরাসরি ব্যাংকে: জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনসেবা গুগল অ্যাডসেন্সের টাকা এবার সরাসরি বাংলাদেশের ব্যাংকে পাওয়া যাবে । সম্প্রতি গুগল অ্যাডসেন্স টি...

শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৩

গুগল অ্যাডসেন্সের অর্থ সরাসরি ব্যাংকে




জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনসেবা গুগল অ্যাডসেন্সের টাকা এবার সরাসরি বাংলাদেশের ব্যাংকে পাওয়া যাবে সম্প্রতি গুগল অ্যাডসেন্স টিম তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশের অ্যাডসেন্স প্রকাশকেরা এখন থেকে চেকের বদলে সহজে নিজের ব্যাংক হিসাবেই অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয়ের অর্থ নিতে পারবেন এর আগে কয়েক মাস ধরে দেশের অ্যাডসেন্সের প্রকাশকেরা চেকের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে তাঁদের আয়ের অর্থ তোলার ক্ষেত্রে নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন বিষয়ে কয়েক মাস ধরে গুগলের সঙ্গে সমস্যার সমাধান করতে যোগাযোগ করা হচ্ছিল গুগল বাংলাদেশের কান্ট্রি কনসালট্যান্ট কাজী মনিরুল কবীর গতকাল বুধবার নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান, ‘বাংলাদেশি অ্যাডসেন্স প্রকাশকারীদের জন্য ওয়্যার ট্রান্সফারের মাধ্যমে নিজেদের আয়ের অর্থ তোলার পদ্ধতি চালু করেছে

আন্তর্জাতিক ওয়্যার ট্রান্সফার চেকের পরিবর্তে দ্রুত, সহজ নিরাপদ একটি মাধ্যম বলেও উল্লেখ করেন তিনি বর্তমানে অ্যাডসেন্স প্রকাশকেরা আগের পদ্ধতির জায়গায় নতুন পদ্ধতিতে অ্যাকাউন্ট হালনাগাদ করার মাধ্যমে সেবা পাবেন যাঁরা এখনো নতুন পেমেন্ট পদ্ধতিতে যাননি কিন্তু অ্যাকাউন্টে ১০০ ডলারের বেশি জমা হয়েছে, তাঁরা নিজের অ্যাকাউন্ট হালনাগাদ করে চলতি মাস থেকেই সুবিধা পাবেন বলে জানা গেছে ফলে চলতি মাস থেকেই চেকের পরিবর্তে অ্যাডসেন্সের অর্থ পাওয়া যাবে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই পেমেন্টের নতুন ওয়্যার ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে গুগল বাড়তি কোনো খরচ নেবে না এখন অ্যাডসেন্স প্রকাশকদের ব্যাংকে যোগাযোগ করে প্রাপ্ত তথ্য দিয়ে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে তথ্য সংযুক্ত করতে হবে বাংলাদেশে অবস্থানরত অ্যাডসেন্স প্রকাশকেরা দেশীয় যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই সুবিধা পাবেন

ক্যাপচা কোড ভাঙার শীর্ষে বাংলাদেশ



বাংলাদেশ থেকেই সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ক্যাপচা কোড ভাঙা হয় খুব কম খরচে  দ্রুতগতিতে ক্যাপচা কোড ভাঙতে বাংলাদেশি ফ্রিল্যানসার অনলাইন কর্মীদের ব্যবহার করে ক্যাপচা নিয়ে কাজ করা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার সিমন ফ্রেশার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক গ্রেগ মরির বরাতে তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স
কম্পিউটার বিজ্ঞানী গ্রেগ মরি জানিয়েছেন, একটি সাইটে অসংখ্য ইমেইল অ্যাকাউন্ট খোলা বা স্প্যাম পাঠানোর ক্ষেত্রে ক্যাপচা কোডের বাধা পেরোতে হয়। হাতে করে কাজ করা অনেক জটিল। তাই কম্পিউটার সফটওয়্যারের মাধ্যমে তা ব্যবহারের কথা ভাবা হয়। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার সহজে যাতে সাইটে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য সাইট নির্মাতারা ক্যাপচা কোড বসিয়ে দেন। ধরনের ক্যাপচা কোডের বাধা যাতে সহজে পেরেনো যায় এজন্য সহজেই ফ্রিল্যানসার সাইট থেকে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়। আর ধরনের কাজে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদেরই বেশি বেছে নেওয়া হয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক গবেষক গ্রেগ আরও জানিয়েছেন, ঘণ্টাপ্রতি মাত্র ৫০ সেন্টস করে পারিশ্রমিক দিয়ে প্রতি মিনিটে সাতটিরও বেশি ক্যাপচা কোড ভাঙার জন্য বলা হয়। বাংলাদেশে ধরনের কাজকে বলা হয়ক্যাপচা ডাটা এন্ট্রি
কমপ্লিটলি অটোমেটেড পাবলিক টিউরিং টেস্ট টু টেল কম্পিউটারস অ্যান্ড হিউম্যানস অ্যাপার্ট’-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে এই ক্যাপচা। পঞ্চাশের দশকে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী অ্যালান টিউরিং প্রবর্তিত টিউরিং টেস্ট বা কম্পিউটারের বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষণের কাজে ক্যাপচা কোড ব্যবহার করা হয়
অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, ওয়েবসাইটে স্প্যামিং করার জন্য স্বয়ংক্রিয় নানা সফটওয়্যার ব্যবহার করে দুর্বৃত্তরা। কাজে ব্যবহূত সফটওয়্যারকে বলা হয় স্প্যামবট। স্প্যামবট ব্যবহার করে দুর্বৃত্তরা সাইটে স্প্যামিং করে। স্প্যামবট ঠেকাতে সাইটের সুরক্ষা হিসেবে ক্যাপচা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ক্যাপচা বাধা দূর করতেও তারা নানা পদ্ধতি গ্রহণ করে। এর মধ্যে একটি হলো ক্যাপচা ফার্মিং। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জটিল ক্যাপচাগুলো সংরক্ষণ করে কম খরচে সে কোডগুলো টাইপ করিয়ে নেওয়া হয়। পরে যা স্প্যামিংয়ের কাজে ব্যবহূত হয়। ডাটা এন্ট্রি কাজ হিসেবে ক্যাপচা কোড ভাঙার কাজ অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দেওয়া হয়। ধরনের কাজ বাংলাদেশি ফ্রিল্যানসারদের লক্ষ্য করে পোস্ট করা হয় বলেই বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন